1. abdullahharun2014@gmail.com : dailysarabela24 :
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:৫৯ অপরাহ্ন
নোটিশ :
দৈনিক সারাবেলা ২৪ , সত্য সংবাদ প্রকাশে আপোষহীন visit . www.dailysarabela24.com অনলাইন ভিত্তিক নিউজ পোর্টাল সংবাদ পড়ুন ও মন্তব্য করুন, আপনার প্রতিষ্ঠানের এড দিন , সংবাদ প্রকাশের জন্য যোগাযোগ করুন - ০১৯৭১-৮৪১৬৪২,০১৩২২-১৭৫০৫২
সংবাদ শিরোনাম:
একনেকে ১০ প্রকল্প অনুমোদন, ব্যয় দুই হাজার কোটি টাকা সাবেক ডেপুটি গভর্নর এস কে সুর চৌধুরী, তাঁর স্ত্রী ও কন্যার বিরুদ্ধে দুদকের মামলা বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনা তদন্তে কমিশন গঠন চাঁদপুরে জাহাজ থেকে ৭ জনের মরদেহ উদ্ধার বাংলাদেশে দুর্নীতির অভিযোগ: টিউলিপের সঙ্গে কথা বলেছেন যুক্তরাজ্যের কর্মকর্তারা চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে নিশ্চিত হলো বাংলাদেশের দুই ম্যাচের সূচি বিশ্বে এই প্রথম প্রধানমন্ত্রী-মসজিদের ইমাম একসঙ্গে পালিয়েছেন: দুদক চেয়ারম্যান আন্তর্জাতিকভাবে বঙ্গোপসাগর বড় বড় শক্তির নজরে পড়েছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা সচিবালয়ে বড় জমায়েত প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তাদের বদলে গেলো যমুনা নদীতে নবনির্মিত রেলসেতুর নাম

চট্টগ্রামের পটিয়ায় আবাদি জমি নষ্ট করে বেড়িবাঁধ নির্মাণ হচ্ছে

  • আপডেটের সময় : সোমবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪
  • ১২৬ বার ভিউ

বিশেষ সংবাদ:
চট্টগ্রামের পটিয়ায় আবাদি জমি নষ্ট করে বেড়িবাঁধ নির্মাণ হচ্ছে। খালের ৩০-৪০ ফুটের মধ্যে বাঁধ নির্মাণ করার কথা থাকলেও ২০০ থেকে ৩০০ ফুট দূরে তা নির্মাণ হচ্ছে। এতে একদিকে বিপুল পরিমাণ আবাদি জমি বাঁধের ভেতরে চলে যাচ্ছে। আবার বাঁধ নির্মাণ করতে গিয়ে আবাদি জমি থেকেই এক্সকেভেটর দিয়ে কাটা হচ্ছে মাটি। বেড়িবাঁধ নির্মাণে অধিগ্রহণ করা জমির টাকাও পাননি অনেক মালিক। এ অবস্থায় এলাকার মানুষের মধ্যে ক্ষোভ বিরাজ করছে।

জানা যায়, পানি উন্নয়ন বোর্ড পটিয়ার ১১৫৮ কোটি টাকার বেড়িবাঁধ নির্মাণ প্রকল্পের কাজ শুরু করেছে। বন্যা নিয়ন্ত্রণ নিষ্কাশন ও সেচ শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় চান্দখালী খালের কালিগঞ্জ থেকে বারাকা পাওয়ার প্ল্যান্ট পর্যন্ত ২৫ দশমিক ৫১ কিলোমিটারের এই বেড়িবাঁধ নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে। এলাকাবাসীর অভিযোগ, কোথাও কোথাও খালের ২০০ থেকে ৩০০ ফুট দূরে বেড়িবাঁধ দেওয়া হচ্ছে। এটি করতে গিয়ে শত শত একর জমি বেড়িবাঁধের ভেতরে চলে যাচ্ছে। ওই জমি আবাদের বাইরে চলে যাবে। আবার যে স্থানে বাঁধ দেওয়া হচ্ছে তার দুই পাশ থেকে কৃষি জমি নির্বিচারে এক্সকেভেটর দিয়ে গর্ত করা হচ্ছে। একপাশে খালে বাঁধ দিতে গিয়ে আরেক পাশের জমিতে খাল বানানো হচ্ছে। ফলে ওইসব জমি চাষের আওতার বাইরে চলে যাবে। এলাকাবাসী ধলঘাট ইউপি চেয়ারম্যান টুটুন ঘোষ ও প্রকল্প সংশ্লিষ্টদের বরাবর এ ব্যাপারে অভিযোগ দিয়েছেন। কিন্তু রহস্যজনকভাবে তারা নীরবতা পালন করছেন। এলাকাবাসীর অভিযোগ, ফসলি জমি নষ্ট করে, যার জমি তার সঙ্গে কথা না বলে ইচ্ছেমতো মাটি কেটে ফেলছে ঠিকাদার। অথচ বাঁধের মাটি বাইরে থেকে আনার কথা। তাদের সাশ্রয়ের জন্যই ফসলি জমি থেকে মাটি নিয়ে ভূমি মালিকদের বড় ধরনের ক্ষতির মুখে ঠেলে দিচ্ছে ঠিকাদার ও প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা।

জানতে চাইলে পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী অপু দেব বলেন, ফসলি জমি যত কম নষ্ট করা যায় তার দিকে খেয়াল রেখেই কাজ চলছে। যেখানে ভাঙন বেশি সেখানেই একটু দূরে বাঁধ দেওয়া হচ্ছে। বাঁধ নির্মাণ হলে হাজার হাজার একর জমি চাষাবাদের আওতায় আসবে।

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে ভাগ করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ©2024 ওয়েবসাইট এর কোনো লেখা, ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি
Desing & Developed BY ThemeNeed.com