1. abdullahharun2014@gmail.com : dailysarabela24 :
রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:৫৩ অপরাহ্ন
নোটিশ :
দৈনিক সারাবেলা ২৪ , সত্য সংবাদ প্রকাশে আপোষহীন visit . www.dailysarabela24.com অনলাইন ভিত্তিক নিউজ পোর্টাল সংবাদ পড়ুন ও মন্তব্য করুন, আপনার প্রতিষ্ঠানের এড দিন , সংবাদ প্রকাশের জন্য যোগাযোগ করুন - ০১৯৭১-৮৪১৬৪২,০১৩২২-১৭৫০৫২
সংবাদ শিরোনাম:
বিশ্বে এই প্রথম প্রধানমন্ত্রী-মসজিদের ইমাম একসঙ্গে পালিয়েছেন: দুদক চেয়ারম্যান আন্তর্জাতিকভাবে বঙ্গোপসাগর বড় বড় শক্তির নজরে পড়েছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা সচিবালয়ে বড় জমায়েত প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তাদের বদলে গেলো যমুনা নদীতে নবনির্মিত রেলসেতুর নাম আরাকান আর্মির সঙ্গে আমরা দর কষাকষি করতে পারি না: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা উচ্চ মূল্যস্ফীতির মধ্যেও বড় বাজেট যুক্তরাষ্ট্রে ‘শাটডাউন’ ঠেকাতে শেষমেশ বিল পাস করল প্রতিনিধি পরিষদ অটোরিকশার সংখ্যা দ্রুত বাড়ছে, নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে: ডিএমপি কমিশনার উপদেষ্টা হাসান আরিফ আর নেই বিশ্বব্যাংক থেকে ১১৬ কোটি ডলার ঋণ পেয়েছে বাংলাদেশ

৪২ হাজার কোটি টাকার হিসাব মুছে ফেলল রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলো

  • আপডেটের সময় : বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ৬ বার ভিউ

বিশেষ প্রতিবেদন :

চলতি আর্থিক বছরের প্রথম ৬ মাস এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বরে ৪২ হাজার কোটি টাকারও বেশি অনাদায়ী ঋণ হিসাবের খাতা থেকে মুছে দিয়েছে (রাইট অফ) রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলো। গত সোমবার লোকসভায় এক প্রশ্নের উত্তরে এ তথ্য জানান ভারতের কেন্দ্রীয় অর্থ প্রতিমন্ত্রী পঙ্কজ চৌধুরি।

গত অর্থবর্ষেও (২০২৩-২৪) তারা মুছে দিয়েছিল ১.১৪ লাখ কোটি টাকার বকেয়া। ২০২২-২৩ সালে ওই অঙ্ক ছিল ১.১৮ লাখ কোটি। বকেয়া মোছার তালিকায় শীর্ষ রয়েছে স্টেট ব্যাংক। ৮৩১২ কোটি টাকার অনাদায়ি ঋণ মুছে দিয়েছে তারা। এ ছাড়া পঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাংক (পিএনবি) ৮০৬১ কোটি, ইউনিয়ন ব্যাংক অব ইন্ডিয়া ৬৩৪৪ কোটি এবং ব্যাংক অব বরোদা ৫৯২৫ কোটি টাকা মুছে ফেলে।

রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলির লাগাতার এই পদক্ষেপের তীব্র সমালোচনা করে তার বিরুদ্ধে প্রতিবাদের সরব হয়েছে ব্যাংক ইউনিয়নগুলি। অফিসারদের সংগঠন আইবক-এর রাজ্য সম্পাদক শুভজ্যোতি চট্টোপাধ্যায়ের দাবি, ‘কাদের বকেয়া আর হিসাবের মধ্যেই রাখা হচ্ছে না, সেই সব নাম প্রকাশ করুক ব্যাঙ্কগুলি। এই টাকা আসলে সাধারণ মানুষের। তাদের জানার অধিকার আছে, কোন রাঘব বোয়াল টাকা শোধ না করেও পার পেয়ে যাচ্ছেন। ব্যাংক শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার বদলে হিসাবের খাতা থেকে বকেয়ার তথ্যটাই উধাও করে দিচ্ছে।’

অল ইন্ডিয়া ব্যাংক এমপ্লয়িজ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি রাজেন নাগর বলেন,‘রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের এই রাইট অফ কার্যত জাতীয় ক্ষতি। এটা নিয়মিত বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে, যা হওয়ার কথা নয়। ব্যাংকগুলি বড় কর্পোরেট সংস্থার ঋণ মুছে দিচ্ছে। অথচ সাধারণ গ্রাহকদের বহু পরিষেবা বাবদ ফি-র অঙ্ক বাড়িয়ে চলেছে।’ তার দাবি, অনুৎপাদক সম্পদের পরিমাণ কমিয়ে হিসাবের খাতা পরিষ্কার দেখানোর জন্যই ব্যাংকগুলি বকেয়া মোছার রাস্তা ধরে। অথচ খালি পদে কর্মী নিয়োগ না হওয়া কারণে যে গ্রাহক পরিষেবা ধাক্কা খাচ্ছে, সে ব্যাপারে তারাই উদাসীন।

অল ইন্ডিয়া ন্যাশনালাইজড ব্যাংক অফিসার্স ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক সঞ্জয় দাসের মতে, এই পদক্ষেপ ঋণ খেলাপির প্রবণতাকে প্রশ্রয় দেয়। এর সিংহভাগ জুড়ে থাকে বড় কর্পোরেট সংস্থার বকেয়া ঋণ। তবে এ দিন পঙ্কজ জানিয়েছেন, মুছে দেওয়ার অর্থ এই নয় যে, বকেয়া ঋণের দাবি ছেড়ে দেওয়া হচ্ছে। সেগুলি আদায়ের চেষ্টা চালিয়ে যাবে ব্যাংকগুলি। চলতি আর্থিক বছরের প্রথম ছয় মাসে ব্যাংকগুলি বকেয়া আদায়ও করেছে ৩৭ হাজার ২৫৩ কোটি টাকা।

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে ভাগ করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ©2024 ওয়েবসাইট এর কোনো লেখা, ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি
Desing & Developed BY ThemeNeed.com