1. abdullahharun2014@gmail.com : dailysarabela24 :
মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৮:৩১ অপরাহ্ন
নোটিশ :
দৈনিক সারাবেলা ২৪ , সত্য সংবাদ প্রকাশে আপোষহীন visit . www.dailysarabela24.com অনলাইন ভিত্তিক নিউজ পোর্টাল সংবাদ পড়ুন ও মন্তব্য করুন, আপনার প্রতিষ্ঠানের এড দিন , সংবাদ প্রকাশের জন্য যোগাযোগ করুন - ০১৯৭১-৮৪১৬৪২,০১৩২২-১৭৫০৫২
সংবাদ শিরোনাম:
১৭ বছর পর কারামুক্ত হলেন বিএনপি নেতা পিন্টু জাহাজে ৭ খুন: লাশ নিতে স্বজনদের ভিড়, শিল্প মন্ত্রণালয়ের তদন্ত কমিটি গঠন চাকরি হারিয়ে দিশাহারা বেক্সিমকোর ৫০ হাজার শ্রমিক পদ্মা সেতু হয়ে ঢাকা থেকে খুলনার ট্রেন ভাড়া ও সময়সূচি মৃত্যুদন্ড প্রাপ্ত পলাতক আসামি জংগু’কে দীর্ঘ ২১ বছর পর গ্রেফতার একাধিক দাবিতে অস্থির প্রশাসন, কী করবে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান উপদেষ্টাকে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার ফোন একনেকে ১০ প্রকল্প অনুমোদন, ব্যয় দুই হাজার কোটি টাকা সাবেক ডেপুটি গভর্নর এস কে সুর চৌধুরী, তাঁর স্ত্রী ও কন্যার বিরুদ্ধে দুদকের মামলা বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনা তদন্তে কমিশন গঠন

একাধিক দাবিতে অস্থির প্রশাসন, কী করবে অন্তর্বর্তী সরকার

  • আপডেটের সময় : মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ২ বার ভিউ

বিশেষ প্রতিবেদন :

বিভিন্ন ক্যাডার কর্মকর্তাদের একাধিক দাবিতে অস্থির গোটা প্রশাসন, ব্যাহত স্বাভাবিক গতি। জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সঙ্গে অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের (বিএএসএ) বৈঠক আজ।

আগামীকাল বুধবার প্রতিটি দপ্তরের সামনে মানববন্ধন এবং ৪ জানুয়ারি ঢাকায় মহাসমাবেশের ডাক দিয়েছে আন্তঃক্যাডার বৈষম্য নিরসন পরিষদ।

জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞ মোহাম্মদ ফিরোজ মিয়া বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা বলেছেন। তিনি যুগান্তরকে বলেন, প্রশাসনের কিছু অপরিপক্ব কথাবার্তা ও সিদ্ধান্তে এ সমস্যা তৈরি হয়েছে। সমস্যা তো শুধু আন্তঃক্যাডার না। নন-ক্যাডার এবং ক্যাডার দ্বন্দ্বও তো আছে। সব বিষয়ের সমস্যা সমাধানে জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সক্ষমতা নেই। সেই ক্ষেত্রে সরকার প্রশাসন বোঝেন-এমন কোনো দক্ষ একজন উপদেষ্টাকে প্রধান করে একটু সময় বাড়িয়ে দিয়ে উচ্চপর্যায়ের একটি কমিটি করে দিতে পারে। অতীতে সাবেক মন্ত্রী আব্দুল মান্নান ভূঁইয়ার নেতৃত্বে এ ধরনের কমিটি হয়েছে। এছাড়া বিবদমান পক্ষগুলোকে এক জায়গায় আনা অসম্ভব হবে।

তিনি আরও বলেন, এসব সমস্যা সমাধানে রাজনৈতিক সরকার দরকার। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এসব সমস্যার সমাধান দিতে পারবে না।

বিসিএস প্রশাসনসহ বিভিন্ন ক্যাডারের কর্মরত ও অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের নানা দাবিতে রীতিমতো অস্বস্তিকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে গোটা প্রশাসনে। এতে চরমভাবে ব্যাহত হচ্ছে কাজের স্বাভাবিক গতি। সংশ্লিষ্টরা নির্বিঘ্নে ঢুকে পড়ছেন সচিবালয়ে। এতে কোনো কোনো সময় বিঘ্নিত হচ্ছে প্রশাসনিক শৃঙ্খলাও। অনেক সময় দেখা যায়, জুনিয়র কর্মকর্তা গিয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিবের সঙ্গে তর্কে জাড়িয়ে পড়ছেন। তাদের এসব আনাকাঙ্ক্ষিত আচরণে একরকম বিরক্ত প্রশাসনের দায়িত্বপ্রাপ্তরা। খবর সংশ্লিষ্ট সূত্রের। প্রসঙ্গত, অক্টোবরে প্রশাসনে বিশৃঙ্খলা ঠেকাতে আইনকানুন ও বিধিবিধান মেনে রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব পালনে আদেশ জারি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। একই মাসে সচিবালয়সহ প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের আশপাশে সব ধরনের সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করে আদেশ জারি করেছে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়। কিন্তু অধিকাংশ সময়েই উপেক্ষিত হচ্ছে এসব আদেশ।

এদিকে আজ বিএএসএর সঙ্গে বৈঠকে বসছে জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন। বিএএসএ-এর মহাসচিব ও পরিকল্পনা কমিশন সদস্য (সচিব) মুহাম্মদ মাহবুবুর রহমান যুগান্তরকে বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, বিএএসএ-এর সঙ্গে জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের পূর্বনির্ধারিত বৈঠকটি আজ বেলা ১২টায় সচিবালয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত হবে। বৈঠকে বিএএসএ-এর দাবিগুলো কমিশনকে লিখিত আকারে অবহিত করা হবে।

এছাড়া আজ থেকে বিভিন্ন দাবি নিয়ে মাঠে নামছে আন্তঃক্যাডার বৈষম্য নিরসন পরিষদ। কর্মসূচির অংশ হিসাবে আজ বেলা ১১টা থেকে ১২টা কলমবিরতি পালন করবে। বুধবার প্রতিটি দপ্তরের সামনে মানববন্ধন করবে সংগঠনটি। ৪ জানুয়ারি ঢাকায় মহাসমাবেশের ডাক দিয়েছে। অর্থাৎ সমস্যা সমাধানের পরিবর্তে আরও জটিল হচ্ছে। সচিবালয়ের বাইরেও ছড়িয়ে পড়ছে ক্যাডার কর্মকর্তাদের দাবিদাওয়ার আন্দোলন।

এদিকে বিগত সাড়ে ১৫ বছর পদোন্নতিসহ নানাভাবে বঞ্চনার শিকার হয়ে অবসরে যাওয়া কর্মকর্তারা সোমবারও সচিবালয়ে অবস্থান নিয়ে সভা করেছেন। তারা সচিবালয়ের লাইব্রেরিতে সভা করেন। বঞ্চিত কর্মকর্তাদের ক্ষতি পুষিয়ে দিতে সরকার গঠিত কমিটির সুপারিশের আলোকে ভূতাপেক্ষভাবে পদোন্নতির প্রজ্ঞাপন জারির দাবি জানিয়েছেন তারা। সভায় সভাপতিত্ব করেন বৈষম্যবিরোধী কর্মচারী ঐক্য ফোরামের আহ্বায়ক এবিএম আব্দুস সাত্তার।

তিনি যুগান্তরকে বলেন, কমিটির সুপারিশ নিয়ে আমাদের কোনো আপত্তি নেই। তবে কমিটির সুপারিশের আলোকে ভূতাপেক্ষভাবে পদোন্নতির প্রজ্ঞাপন জারি করতে ১০ মিনিট সময় লাগার কথা। সেখানে সপ্তাহখানেক লেগে গেছে। আমলাতান্ত্রিক এই কালক্ষেপণে আমরা বিরক্ত ও অসন্তুষ্ট। আমাদের দাবি কালবিলম্ব না করে বঞ্চিত হয়ে অবসরে যাওয়া কর্মকর্তাদের ভূতাপেক্ষভাবে পদোন্নতির প্রজ্ঞাপন জারির দাবি জানাচ্ছি।

প্রশাসনে অস্থিরতার বিষয়ে জানতে চাইলে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব মো. শফিকুল আলম যুগান্তরকে বলেন, মঙ্গলবার সংবাদ সম্মেলন আছে, সেখানে আসুন। এখন কথা না বলি, সংবাদ সম্মেলনে প্রশাসনে বিরাজমান পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলব।

জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞ মোহাম্মদ ফিরোজ মিয়া যুগান্তরকে বলেন, প্রশাসনের কিছু অপরিপক্ব কথাবার্তা ও সিদ্ধান্তে এ সমস্যা তৈরি হয়েছে। সমস্যা তো শুধু আন্তঃক্যাডার না। নন-ক্যাডার এবং ক্যাডার দ্বন্দ্বও তো আছে। সব বিষয়ের সমস্যা সমাধানে জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সক্ষমতা নেই। সেই ক্ষেত্রে সরকার প্রশাসন বোঝেন-এমন কোনো দক্ষ একজন উপদেষ্টাকে প্রধান করে একটু সময় বাড়িয়ে দিয়ে উচ্চপর্যায়ের একটি কমিটি করে দিতে পারে। অতীতে সাবেক মন্ত্রী আব্দুল মান্নান ভূঁইয়ার নেতৃত্বে এ ধরনের কমিটি হয়েছে। এছাড়া বিবদমান পক্ষগুলোকে এক জায়গায় আনা অসম্ভব হবে। তিনি আরও বলেন, এসব সমস্যা সমাধানে রাজনৈতিক সরকার দরকার। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এসব সমস্যার সমাধান দিতে পারবে না।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সাড়ে চার মাসে যে কাজ করেছে, তা বিগত ১০ বছরেও হয়নি। পদোন্নতি, পদায়ন, বঞ্চিতদের ক্ষয়ক্ষতি পুষিয়ে দিতে উচ্চপর্যায়ের কমিটি গঠন, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্পদবিবরণী গ্রহণ, জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের অধীনে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তির বক্তব্য গ্রহণ, সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বৃদ্ধিকরণ, নন-ক্যাডার কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পদনাম পরিবর্তন, মহার্ঘভাতাসংক্রান্ত কমিটি গঠন, চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ ও চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল, ওএসডি করা এবং বাধ্যতামূলক অবসর দেওয়াসহ ডজন ডজন কাজ করেছে। প্রশাসন ক্যাডারের ২৪তম ব্যাচকে যুগ্মসচিব, ৩০তম ব্যাচকে উপসচিব পদে পদোন্নতি-পূর্ব এসএসবি, জেলা প্রশাসক (ডিসি) নিয়োগের ফিটলিস্ট তৈরি এবং বিভিন্ন ব্যাচের বঞ্চিত কর্মকর্তাদের পদোন্নতি নিয়ে কাজ চলছে।

পুঞ্জীভূত কাজগুলো করতে গিয়ে যখন গলদঘর্ম প্রশাসন, তখনও আছড়ে পড়ছে ক্যাডার ও নন-ক্যাডার কর্মকর্তাদের বিভিন্ন দাবিদাওয়ার আন্দোলন। জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন গত মঙ্গলবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে একটি মতবিনিময় সভার আয়োজন করে। কমিশনপ্রধান আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী এতে সভাপতিত্ব করেন। ওই সভায় আন্তঃক্যাডার বৈষম্য নিরসনসংক্রান্ত এক প্রশ্নের জবাবে কমিশনপ্রধান বলেন, আন্তঃক্যাডার বৈষম্য নিরসনের লক্ষ্যে উপসচিব ও যুগ্মসচিব পদে লিখিত পরীক্ষার মাধ্যমে পদোন্নতির সুপারিশ করবে কমিশন। কমিশন পদোন্নতির আনুপাতিক হার প্রশাসন ক্যাডারের জন্য ৫০ এবং প্রশাসন ছাড়া অন্যসব ক্যাডারের জন্য ৫০ শতাংশ করতে সুপারিশ করবে। পদোন্নতির পরীক্ষা নেবে পাবলিক সার্ভিস কমিশন। তিনি আরও বলেন, কমিশনের কাজ সুপারিশ করা, সুপারিশ রাখা-না-রাখা সরকারের এখতিয়ার। তিনি উদাহরণ দিয়ে বলেন, আমরা সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা নারী ৩৭ এবং পুরুষের জন্য ৩৫ বছর করার সুপারিশ করেছি। সরকার আমাদের সুপারিশ রাখেনি। সুতরাং আমরা আন্তঃক্যাডার বৈষম্য নিরসনে সুপারিশ করব। রাখা-না-রাখা সরকারের বিষয়। বৈঠকে উপস্থিত জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. মোখলেস উর রহমান বলেন, স্বাস্থ্য ক্যাডার ও শিক্ষা ক্যাডারকে জুডিশিয়াল ক্যাডারের মতো আলাদা কমিশনের আওতায় নিয়ে বিশেষায়িত সার্ভিস হিসাবে বেতনভাতাসহ সুযোগ-সুবিধা দেওয়ার বিষয়ে সুপারিশ করা হবে।

এরপর থেকে প্রশাসন, স্বাস্থ্য ও বিসিএস জেনারেল এডুকেশন ক্যাডার ফুঁসে উঠেছে। প্রশাসন ক্যাডার বলছে, সর্বোচ্চ আদালতের রায়ের ভিত্তিতে মীমাংসিত পদোন্নতির আনুপাতিক হার কমানো-বাড়ানোর আইনগত কোনো সুযোগ নেই। প্রশাসন ক্যাডারের সংগঠন বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের তরফ থেকে বলা হচ্ছে, উপসচিব থেকে সচিব পর্যন্ত সব পদ প্রশাসন ক্যাডারের। এসব পদে আর কাউকে প্রবেশের সুযোগ রাখা হবে না। অর্থাৎ আগে যে ২৫ শতাংশ কর্মকর্তা প্রশাসন ক্যাডার ছাড়া অন্যান্য ক্যাডার থেকে উপসচিব, যুগ্মসচিব, অতিরিক্ত সচিব এবং সচিব হওয়ার সুযোগ ছিল, সেই সুযোগ আর রাখা হবে না। তারা নতুন করে বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস গঠনের দাবিও তুলেছেন।

বিসিএস জেনারেল এডুকেশন অ্যাসোসিয়েশনের নেতারা বলছেন, আমরা নানাভাবে বৈষম্যের শিকার। আমাদের পদোন্নতি হয় চার ধাপে। প্রশাসন ক্যাডারের পদোন্নতি হয় সাত ধাপে। আমরা সুদমুক্ত গাড়ি লোন পাই না। তারা গাড়ি লোনের সঙ্গে গাড়ি রক্ষণাবেক্ষণেও মাসিক ৫০ হাজার টাকা করে পাচ্ছেন। তারা বিদেশ সফর অহরহ পাচ্ছেন। পক্ষান্তরে শিক্ষা ক্যাডারের বিদেশ সফর বা প্রশিক্ষণেও তারা ভাগ বসান। আমরা লিখিত পরীক্ষা দিয়ে পদোন্নতি চাই। বিসিএস স্বাস্থ্য ক্যাডারের কর্মকর্তারা বলছেন, আমরা পেশাগত সুযোগ-সুবিধা চাই। আমাদের প্রশিক্ষণ, উচ্চশিক্ষা গবেষণার সুযোগ চাই। চিকিৎসাসেবা সহায়ক স্টাফ বাড়ানোর কথা বলেছি এবং বলছি। আমরা ক্যাডারের বাইরে যেতে চাই না। আমাদের ক্যাডার থেকে বের করে দেওয়ার দাবি তো করিনি। এসব আমরা মানি না, মানব না।

তাদের সঙ্গে একাত্মতা পোষণ করেছেন প্রশাসন ক্যাডারের অবসরে যাওয়া কর্মকর্তারা। বিগত সরকারের সাড়ে ১৫ বছর বঞ্চিত হয়ে অবসরে যাওয়া কর্মকর্তারা আরও এক ধাপ বাড়িয়ে বলছেন, জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনপ্রধান আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী এবং কমিশনের সদস্যসচিব জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. মো. মোখলেস উর রহমানকে বরখাস্ত করতে হবে। কমিশন বিলুপ্ত করে নতুন কমিশন গঠন করতে হবে। বিগত সময়ে পদোন্নতিসহ নানা ধরনের বঞ্চায় শিকার হয়ে অবসরে যাওয়া কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সংগঠন বৈষম্যবিরোধী কর্মচারী ঐক্য ফোরামের আহ্বায়ক এবিএম আব্দুস সাত্তার যুগান্তরকে বলেন, আমরা নতুন একটি সংগঠন করেছি। নতুন সংগঠনের নাম হলো বিসিএস (প্রশাসন) কল্যাণ বহুমুখী সমবায় সমিতি লিমিটেড। নতুন সংগঠন এবং বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন যৌথভাবে বিআইএএ ভবনে একটি প্রতিবাদ সমাবেশ করব। সেখানে যেসব সুপারিশ আসবে, এর আলোকে পরবর্তী কর্মসূচি পালন করা হবে।

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে ভাগ করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ©2024 ওয়েবসাইট এর কোনো লেখা, ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি
Desing & Developed BY ThemeNeed.com