1. abdullahharun2014@gmail.com : dailysarabela24 :
বুধবার, ০৯ এপ্রিল ২০২৫, ০২:৩০ অপরাহ্ন
নোটিশ :
দৈনিক সারাবেলা ২৪ , সত্য সংবাদ প্রকাশে আপোষহীন visit . www.dailysarabela24.com অনলাইন ভিত্তিক নিউজ পোর্টাল সংবাদ পড়ুন ও মন্তব্য করুন, আপনার প্রতিষ্ঠানের এড দিন , সংবাদ প্রকাশের জন্য যোগাযোগ করুন - ০১৯৭১-৮৪১৬৪২,০১৩২২-১৭৫০৫২
সংবাদ শিরোনাম:
বিনিয়োগ সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ২৪ ঘণ্টার মধ্যে চাঞ্চল্যকর মনি হত্যাকাণ্ডের আসামি মাসুদকে গ্রেফতার করেছে মতিঝিল থানা পুলিশ নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের সদস্য,অস্ত্রধারী ক্যাডার সোহেল আনসারীকে গ্রেফতার করেছে ডিবি বান্দরবানে বিএনপির অফিস ভাঙচুর করেছে আওয়ামীলীগ দুদক এনফোর্সমেন্ট ইউনিট হতে গতকাল (০৭-০৪-২০২৫ খ্রি.) ৩টি অভিযোগের বিষয়ে এনফোর্সমেন্ট অভিযান পরিচালনা করা হয় আন্দোলন দমনে বুদ্ধিদীপ্ত পুলিশিং কৌশল প্রয়োগ করায় রাষ্ট্রপতি পুলিশ পদক পেলেন ডিএমপির রিয়াদ বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা, আনন্দ শোভাযাত্রা থেকে মঙ্গল শোভাযাত্রা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাদা দলের বিবৃতি – গাজায় ইসরাইলের গণহত্যা-জবরদখল অবিলম্বে বন্ধ করতে হবে ভারতের পার্লামেন্টে মুসলিম ওয়াক্ফ (সংশোধন) বিল ২০২৫ নিয়ে উদ্বেগ জানিয়েছে বিএনপি আত্মসমর্পণ করে আওয়ামীপন্থি ৯৩ আইনজীবীর জামিন আবেদন

শপথ নেওয়ার পর অনেক গুলো নির্বাহী আদেশে সই করলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

  • আপডেটের সময় : বুধবার, ২২ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ২৪ বার ভিউ

বিশেষ প্রতিবেদন :

যুক্তরাষ্ট্রের ঐতিহ্য অনুযায়ী, মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে গত সোমবার ডোনাল্ড ট্রাম্পের অভিষেক অনুষ্ঠান হয়ে গেল। এবার মার্কিন প্রেসিডেন্টের অভিষেকের ৬০তম আসর বসেছিল। যুক্তরাষ্ট্রের ঐতিহ্যবাহী এই অনুষ্ঠানে এবার কিছুটা ভিন্নতা চোখে পড়েছে। স্টেট অব দ্য ইউনিয়নের ভাষণ ও রাজনৈতিক আচার-অনুষ্ঠান—সবই ছিল ট্রাম্পময়।

আরেকটি দিক থেকে এবারের অনুষ্ঠান ছিল ভিন্ন। তীব্র ঠান্ডার কারণে প্রায় ৪০ বছর পর ওয়াশিংটন ডিসিতে ক্যাপিটলের ভেতরে বসেছিল এবারের আয়োজন। ট্রাম্প তাঁর দ্বিতীয় মেয়াদের প্রথম দিনেই দেখিয়ে দিলেন, নির্বাচনী প্রচারে তিনি যা বলেছেন, তা শুধু মুখের কথা নয়। গত সোমবার থেকেই নির্বাচনী প্রতিশ্রুতির অনেক কিছু বাস্তবায়নের লক্ষ্যে কড়া পদক্ষেপ নিতে শুরু করেছেন।

অভিষেক অনুষ্ঠানের এক পাশে বিমর্ষ মুখে বসা ছিলেন সাবেক প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। সেখানে বাইডেনসহ অন্যান্য সাবেক প্রেসিডেন্টের উপস্থিতিতে বাইডেন প্রশাসনের নানা নীতির কঠোর সমালোচনা করলেন ট্রাম্প। সোমবার ওই বক্তব্যের মাধ্যমে ট্রাম্প সামনের দিনগুলোতে অনেক গভীর ও বিতর্কিত পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিয়ে দিলেন। ভাষণে ট্রাম্প ঘোষণা দিলেন, নভেম্বরের ভোটে তাঁকে বিজয়ী করার মাধ্যমে জনগণ ‘বিশ্বাসঘাতকতার বিরুদ্ধে তাঁকে ম্যানডেট দিয়েছেন। ইতিমধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে এমন অনেক বিশ্বাঘাতকতামূলক কর্মকাণ্ড ঘটে গেছে।’

যুদ্ধের অবসান
অভিষেক অনুষ্ঠানে ঐক্যের প্রথাগত কথা বলেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। কিন্তু সেই ভাষণ দেওয়ার পর যেসব নির্বাহী আদেশে তিনি স্বাক্ষর করলেন, সেটা ভিন্ন বার্তাই তুলে ধরছে। আট বছর আগের তুলনায় ট্রাম্প এখন অনেক বেশি জনপ্রিয় হলেও তাঁকে নিয়ে এখনো দেশ বিভক্ত।

ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশের মধ্যে রয়েছে অভিবাসন, যাতে নথিপত্রহীন অভিবাসীদের গণবহিষ্কারের কথা বলা হয়েছে। আলাস্কার সাবেক গভর্নর ও রিপাবলিকান পার্টি থেকে অতীতে ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রার্থী সারাহ পলিনের বিখ্যাত উক্তির সঙ্গে সুর মিলিয়ে ট্রাম্প বলেছেন, ‘ড্রিল, বেবি, ড্রিল’, যার অর্থ হচ্ছে, গ্যাস ও জ্বালানি তেলের জন্য খনন চালাও। এই কথাতেই পরিবেশ নিয়ে তাঁর অবস্থান স্পষ্ট করে দিয়েছেন। অর্থনীতি চাঙা করতে শুল্ক বৃদ্ধির কথা বলেছেন। বোঝাই যাচ্ছে, অর্থনীতিতে এটাই হবে তাঁর মূল অস্ত্র। অবশ্য বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করে দিয়েছেন, এই উদ্যোগ বাস্তবায়িত হলে যুক্তরাষ্ট্রে মূল্যস্ফীতি আরও বাড়তে পারে। বর্ণবাদ ও লিঙ্গ নিয়েও এমন সব কথা বলেছেন, যা সাংস্কৃতিক লড়াইকে উসকে দিতে পারে।

যুক্তরাষ্ট্র সংকটের মধ্যে আছে, এমন কথা বলে ট্রাম্প তাঁর এসব উদ্যোগকে ন্যায্যতা দেওয়ার চেষ্টা করছেন। তাঁর দৃষ্টিতে, আগের সরকার অপরাধীদের আশকারা দিয়েছে। সংকট ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় সরকার ব্যর্থ হয়েছে। ট্রাম্প বলেন, মার্কিন সরকারের বর্তমান নীতি বিদেশি সীমান্তকে রক্ষায় তহবিল দেয়, কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের সীমান্তকে নিরাপত্তা দেয় না। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের স্বাস্থ্য ও শিক্ষাব্যবস্থার কঠোর সমালোচনা করে বলেন, ‘শিশুদের আমাদের দেশকে ঘৃণা করতে শিক্ষা দেওয়া হয়।’

‘মৌলবাদী ও দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবস্থার’ নিন্দা জানিয়ে ট্রাম্প বলেন, সরকার দেশের বাইরে বিপর্যয়কর নানা ঘটনার সঙ্গে নিজেদের জড়িয়ে ফেলেছে।

তাঁর দ্বিতীয় মেয়াদ যুক্তরাষ্ট্রের জন্য ‘সোনালি যুগ’ নিয়ে আসবে বলে প্রতিশ্রুতি দেন ট্রাম্প। তাঁর আগের সময়টাকে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের জন্য ক্ষয়িষ্ণু বলে উল্লেখ করেন। ট্রাম্প তাঁর উচ্চাকাঙ্ক্ষার কথা তুলে ধরতে গিয়ে ‘মেনিফেস্ট ডেস্টনি’-এর (১৯ শতকে যুক্তরাষ্ট্রের সম্প্রসারণবাদী নীতি) কথা বলেন। ভাষণে তিনি পানামা খালের নিয়ন্ত্রণ ফেরত নেওয়া, মেক্সিকো উপসাগরের নাম পরিবর্তন করে ‘আমেরিকা উপসাগর’এবং আলাস্কা পর্বতের নাম ‘মাউন্ট ম্যাককিনলি’ ফিরিয়ে আনার কথা বলেছেন। এই পর্বত এখন ডেলানি নামে পরিচিত।

ভাষণে ট্রাম্প বলেছেন, ‘আমাদের সার্বভৌমত্ব পুনরুদ্ধার করা হবে। আমাদের নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠা করা হবে। বিচারের ক্ষেত্রে ভারসাম্য ফিরিয়ে আনা হবে। বিদ্বেষপূর্ণ, সহিংস ও অনায্যভাবে বিচার বিভাগকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহারের পথ আমাদের সরকার বন্ধ করবে। আমাদের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার হবে একটি গর্বিত, সমৃদ্ধ ও মুক্ত জাতি তৈরি করা।’

আট বছর আগেও অভিষেক ভাষণে এমন বক্তব্যই প্রতিধ্বনিত হয়েছিল ট্রাম্পের কণ্ঠে। তবে গতবারের তুলনায় এবারের পার্থক্য হচ্ছে, এবার ট্রাম্প অনেক বেশি অভিজ্ঞ এবং সেসব বিবেচনায় নিয়ে তিনি নিজেকে হয়তো তৈরি করে নিয়েছেন। এবার ক্ষমতাও তাঁর হাতে অনেক বেশি। প্রথম মেয়াদে তাঁর ক্ষমতাগ্রহণের পর থেকে একধরনের বিশৃঙ্খলা দেখা গিয়েছিল। গতবারের তুলনায় এবার তিনি ও তাঁর দল অনেক বেশি সুশৃঙ্খল।

সোমবার ট্রাম্প যে পরিমাণ নির্বাহী আদেশে সই করেছেন, তা আগের যেকোনো প্রেসিডেন্টের নির্বাহী আদেশকে বহুগুণে ছাড়িয়ে গেছে। তাঁর এই নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর বুঝিয়ে দিচ্ছে, এসব পরিকল্পনা আগেই নেওয়া হয়েছে এবং তিনি নির্বাচনী প্রচারে দেওয়া প্রতিশ্রুতি পূরণের পথে হাঁটছেন। ২০১৭ সালে তিনি তাঁর প্রশাসনে লোক নিয়োগ দিতে ধীরগতিতে এগিয়েছিলেন। অনেক ক্ষেত্রে নিয়োগ দেওয়া কর্মকর্তারা ইস্যুগুলো নিয়ে তাঁর সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করেননি।

আট বছর আগে ট্রাম্পের অনুগত একটি দলের অভাব ছিল। এবার তাঁর বেশ বড়সড় অনুগত সহযোগী ও উপদেষ্টা রয়েছেন, যাঁরা বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তাঁর সঙ্গে খোলামেলা আলোচনা করে থাকেন এবং সংকট দেখা দিলে সমাধানের পথ বের করে দিতে সক্ষম। তাঁর এই দল যেকোনো এজেন্ডা বাস্তবায়নে বেশ ভালোই পারঙ্গম।

ট্রাম্প প্রথমবারের অভিষেকে যতটা জনপ্রিয় ছিলেন, এবার তার চেয়ে অনেক বেশি জনপ্রিয়। গত নভেম্বরের নির্বাচনে পপুলার ভোট (সাধারণ মানুষের ভোট) এবং ইলেকটোরাল কলেজের ভোটে বিপুল ব্যবধানে জয়ী হয়েছেন। এর মাধ্যমে আট বছর আগের তুলনায় তাঁর প্রতি মানুষের আস্থা ও বিশ্বাসযোগ্যতা অনেকটা বেড়েছে বলে মনে হচ্ছে। ২০১৬ সালের নির্বাচনে কিন্তু তিনি প্রতিদ্বন্দ্বী ডেমোক্র্যাট প্রার্থী হিলারি ক্লিনটনের চেয়ে পপুলার ভোট বেশ কম পেয়েছিলেন। কিন্তু ইলেকটোরাল কলেজ গণনার মারপ্যাঁচে সেবার তিনি জয়ী হন।

এবার বিরোধীরা আগের তুলনায় বেশ দুর্বল। তাদের দিক থেকে এবার তিনি কঠিন বিরোধিতার মুখে পড়বেন বলে মনে হয় না। সুতরাং দ্বিতীয় মেয়াদে তিনি অনেকটাই নির্বার। বিরোধী ডেমোক্র্যাটরা এখনো বুঝে উঠতে পারছেন না, কীভাবে ট্রাম্প এত বড় জয় পেলেন। এসব নিয়ে তাঁরা নিজেদের মধ্যে বির্তকে ব্যস্ত। এখন ঘুরে দাঁড়াতে কী করা উচিত, সেটাও তাদের মাথাব্যথা। ফলে ট্রাম্পের বিরোধিতা করার মতো অবস্থায় যেতে তাদের সময় লাগবে।

অসংখ্য মানুষ অতীতে ট্রাম্পের বিরোধিতা করেছিলেন অথবা তাঁর কাছ থেকে দূরত্ব বজায় রেখেছিলেন। ট্রাম্পের বিজয়ের পর এখন তাঁরাই উচ্ছ্বাস প্রকাশ করছেন। তাঁর সঙ্গে কাজ করার আগ্রহ দেখাচ্ছেন। ইলন মাস্ক, মেটার মার্ক জাকারবার্গ ও অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা ও ওয়াশিংটন পোস্টের মালিক জেফ বেজোসসহ বড় বড় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের মালিকদের ক্যাপিটলের ভেতরে অভিষেক অনুষ্ঠানে সামনের সারিতে দেখা গেছে। সামনে বড় পরিবর্তনের এটাও একটা ইঙ্গিত বটে। সিলিকন ভ্যালিতে যুক্তরাষ্ট্রের ৪৫তম প্রেসিডেন্টের কোনো বন্ধু ছিল না। কিন্তু ৪৭তম প্রেসিডেন্ট সেখানে এবার সম্পূর্ণ ভিন্ন রূপে হাজির।

চার বছর আগে ২০২১ সালের ৬ জানুয়ারি ট্রাম্পপন্থী বিক্ষোভকারীরা ক্যাপিটলে তাণ্ডব চালিয়েছিলেন। ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশে ওই ঘটনায় অভিযুক্ত ও দণ্ডপ্রাপ্ত সবাইকে ক্ষমা করে দেওয়া হয়েছে।

সোমবার আবার ট্রাম্পের সমর্থক ও অনুগত মানুষে পূর্ণ ছিল ক্যাপিটল। এবার তাঁরা ছিলেন অতিথি, বিশিষ্ট ব্যক্তি, নির্বাচিত কর্মকর্তা ইত্যাদি ইত্যাদি। ফলে খোলা আকাশে করার চেয়ে এবার ক্যাপিটলে এই অনুষ্ঠান আয়োজন ট্রাম্প ও তাঁর সমর্থকদের জন্য অন্য রকম মাত্রা যোগ করেছে।

ট্রাম্প অভিষেক অনুষ্ঠানটিকে কৌশলগত ও আবেগের জায়গায় ব্যবহার করেছেন। কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদ ও সিনেটে সামান্য ব্যবধানে সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে যেকোনো আইন পাস বা বাতিল করা যে কঠিন, সেটা ট্রাম্প খুব ভালো করেই জানেন। তিনি ও কংগ্রেসের রিপাবলিকান সদস্যরাও ভবিষ্যতে কীভাবে আইন পাস করবেন, সেটা নিয়ে নানা চিন্তা করছেন।

নির্বাহী আদেশ ও নির্বাহী পদক্ষেপ যেকোনো পরিবর্তনের ইঙ্গিত দেওয়ার জন্য কার্যকর ব্যবস্থা বটে, কিন্তু এটা ক্ষণস্থায়ী। কারণ, পরে অন্য দলের প্রেসিডেন্ট এসে সহজে সেসব আদেশ বাতিল করে দিতে পারেন। কিন্তু ট্রাম্পের বিষয়ে এবার সবাই তাঁর ক্ষমতা নিয়ে কথা বলছেন। প্রতিটি নির্বাচনী প্রচারে তিনিও ও তাঁর দল রিপাবলিকান পার্টির সদস্যরা এজেন্ডা বাস্তবায়নে সর্বোচ্চ ক্ষমতা প্রয়োগের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।

ট্রাম্প দ্রুত শুরু করতে চাচ্ছেন। বোঝাতে চাচ্ছেন, এবার কিন্তু সবকিছু ভিন্ন হবে। ফলে দ্বিতীয় মেয়াদের প্রথম দিন নাটকীয়ভাবে শুরু করেছেন। তবে এটা কেবল শুরু। যেকোনো ঘোষণা বা আকাঙ্ক্ষার বাস্তবায়নে নির্বাহী আদেশ অনেক সহজ উপায়। আসল চ্যালেঞ্জ সামনে। প্রথম দফায় নির্বাহী আদেশ জারি করে সাময়িক স্বস্তি মিলেছে। কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ কথা হচ্ছে, নির্বাহী আদেশ কোনো সমাধান নয়।

নতুন প্রেসিডেন্টের লক্ষ্য ও পরিকল্পনা নির্ধারণের একটি মুহূর্ত হচ্ছে অভিষেক অনুষ্ঠান। ট্রাম্প সোমবার সেটা করে দেখিয়েছেন, তবে এটা কেবল শুরু।

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে ভাগ করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ©2024 ওয়েবসাইট এর কোনো লেখা, ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি
Desing & Developed BY ThemeNeed.com