1. abdullahharun2014@gmail.com : dailysarabela24 :
বৃহস্পতিবার, ৩০ জানুয়ারী ২০২৫, ০৯:১৫ অপরাহ্ন
নোটিশ :
দৈনিক সারাবেলা ২৪ , সত্য সংবাদ প্রকাশে আপোষহীন visit . www.dailysarabela24.com অনলাইন ভিত্তিক নিউজ পোর্টাল সংবাদ পড়ুন ও মন্তব্য করুন, আপনার প্রতিষ্ঠানের এড দিন , সংবাদ প্রকাশের জন্য যোগাযোগ করুন - ০১৯৭১-৮৪১৬৪২,০১৩২২-১৭৫০৫২
সংবাদ শিরোনাম:
দুর্নীতি দমন কমিশনের এনফোর্সমেন্ট ইউনিট হতে আজ (৩০-০১-২০২৫ খ্রি.) ৩টি অভিযোগের বিষয়ে অভিযান পরিচালনা করা হয় ৩০ হাজার অভিবাসীকে কুখ্যাত গুয়ান্তানামো বেতে আটকে রাখার পরিকল্পনা জানালেন ট্রাম্প গোলাম রাব্বানীকে হাসনাত বললেন, ‘হেডম থাকলে দেশে আসেন, বিচার করেন’ ছাত্রশিবিরের দলীয় প্রকাশনায় স্বাধীনতাবিরোধী ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি অবমাননাকর বক্তব্য প্রকাশের নিন্দা ও প্রতিবাদ হানিফ হত্যা মামলার প্রধান আসামী করিম উল্ল্যাহ প্রকাশ জুনা’কে গাজীপুর মহানগরীর চৌরাস্তা এলাকা হতে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-৭ সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের সুখবর দিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা রেকর্ডগড়া রান করেও বড় হার বাংলাদেশের সরকারি কর্মকতা-কর্মচারীদের মহার্ঘ ভাতা নিয়ে যে তথ্য দিলেন অর্থ উপদেষ্টা ডিএমপিতে বহাল তবিয়তে ফ্যাসিবাদের দোসর পুলিশের উপ-পুলিশ কমিশনার ফেনীর জসিম উদ্দিন বান্দরবানে সেনাবাহিনীর বিশেষ অভিযানে কেএনএফ এর দুই সন্ত্রাসী আটক

৩০ হাজার অভিবাসীকে কুখ্যাত গুয়ান্তানামো বেতে আটকে রাখার পরিকল্পনা জানালেন ট্রাম্প

  • আপডেটের সময় : বৃহস্পতিবার, ৩০ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ২ বার ভিউ

বিশেষ প্রতিবেদন :
যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসকারী হাজারো অবৈধ বা অনিবন্ধিত অভিবাসীকে নিয়ে বিস্ময়–জাগানো একটি পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর এ পরিকল্পনা অনুযায়ী, তাঁদের কিউবার গুয়ান্তানামো বে এলাকার বন্দিশালায় আটকে রাখা হবে।

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেছেন, তাঁর কথায় ৩০ হাজারের মতো ‘অপরাধী অবৈধ এলিয়েনকে’ (অবৈধ অভিবাসী) আটকে রাখতে কিউবার পূর্বাঞ্চলীয় কুখ্যাত সামরিক স্থাপনায় একটি আটকশিবির নির্মাণ করার নির্দেশ দিয়েছেন। গুয়ান্তানামো বে কারাগার নামে পরিচিত এ স্থাপনায় ৯/১১ হামলার পর থেকে সন্দেহভাজন ‘সন্ত্রাসীদের’ বন্দী করে রাখছে যুক্তরাষ্ট্র।

মার্কিন জনগণকে হুমকিতে ফেলা সবচেয়ে খারাপ অপরাধী অবৈধ এলিয়েনদের আটকে রাখতে গুয়ান্তানামোতে আমাদের ৩০ হাজার শয্যা আছে।
ডোনাল্ড ট্রাম্প, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট

২০ জানুয়ারি দ্বিতীয় মেয়াদে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেন ট্রাম্প। অভিষেক অনুষ্ঠানে দেওয়া ভাষণেই অভিবাসীদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার ঘোষণা দেন তিনি। বলেন, যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধভাবে প্রবেশ বন্ধ করে দেবেন তিনি। অবৈধ অভিবাসীদের ‘অপরাধী’ হিসেবে বর্ণনা করে ট্রাম্প বলেন, যুক্তরাষ্ট্রে থাকা এমন লাখো অভিবাসীকে ফেরত পাঠানো হবে।

একই সঙ্গে ট্রাম্প জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে বিদ্যমান নিয়মকানুনে পরিবর্তন আনার কথা জানান। নতুন নিয়মের আওতায় নথিবিহীন, অর্থাৎ অবৈধ কোনো অভিবাসী যুক্তরাষ্ট্রে সন্তান প্রসব করলে সেই শিশু স্বয়ংক্রিয়ভাবে মার্কিন নাগরিকত্ব পাবে না। সম্প্রতি এ–সংক্রান্ত একটি নির্বাহী আদেশেও সই করেছেন তিনি।

অবৈধ অভিবাসীদের গুয়ান্তানামো বেতে বন্দী করে রাখা নিয়ে ট্রাম্পের ঘোষিত পরিকল্পনায় যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হওয়া অভিবাসীবিরোধী অভিযান আরও জোরদার হবে বলে মনে করা হচ্ছে।

চুরি বা সহিংসতায় জড়িত অভিবাসীদের বিচারপূর্ব আটকাদেশ নিয়ে নিজের স্বাক্ষর করা একটি বিল প্রসঙ্গে হোয়াইট হাউসে বক্তব্য দিচ্ছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এ সময় তিনি বলেন, গুয়ান্তানামো–পরিকল্পনা ‘অভিবাসীদের অপরাধের অভিশাপ নির্মূলে আমাদের এক ধাপ এগিয়ে নেবে’।

চুরি বা সহিংসতায় জড়িত অভিবাসীদের বিচারপূর্ব আটকাদেশ নিয়ে নিজের স্বাক্ষর করা একটি বিল প্রসঙ্গে হোয়াইট হাউসে বক্তব্য দিচ্ছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এ সময় তিনি বলেন, গুয়ান্তানামো–পরিকল্পনা ‘অভিবাসীদের অপরাধের অভিশাপ নির্মূলে আমাদের এক ধাপ এগিয়ে নেবে’।

রিপাবলিকান নেতা ট্রাম্প আরও বলেন, ‘মার্কিন জনগণকে হুমকিতে ফেলা সবচেয়ে খারাপ অপরাধী অবৈধ এলিয়েনদের আটকে রাখতে গুয়ান্তানামোতে আমাদের ৩০ হাজার শয্যা আছে।’ অনিবন্ধিত অভিবাসীদের আটকে রাখার ক্ষেত্রে এটি শিগগিরই তাঁর প্রশাসনের সক্ষমতা দ্বিগুণ করবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

‘নিষ্ঠুরতার কাজ’
২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের টুইন টাওয়ারসহ কয়েকটি স্থাপনায় হামলার প্রেক্ষাপটে বিশ্বজুড়ে তথাকথিত সন্ত্রাসবিরোধী অভিযান শুরু করে দেশটি। এর আওতায় আফগানিস্তান, ইরাক ও আরও কয়েকটি মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশে সেনা অভিযান চালায় তারা। অভিযানে আটক হওয়া ব্যক্তিদের ধরে এনে কুখ্যাত গুয়ান্তানামো বে কারাগারে বন্দী করে রাখা হয়।

এ কারাগারে এখনো ১৫ জন বন্দী রয়েছেন। একসময় কারাগারটিতে একসঙ্গে সর্বোচ্চ প্রায় ৮০০ জনকে বন্দী করে রাখা হয়েছিল। এ কারাগারে বন্দীদের ওপর নিয়মিত নিষ্ঠুর নির্যাতন চালানোর অভিযোগ ওঠে। এতে সমালোচনা ও নিন্দার ঝড় ওঠে।

অবশ্য, ট্রাম্প প্রশাসনে প্রতিরক্ষামন্ত্রীর দায়িত্ব পাওয়া পিট হেগসেথ সম্প্রতি ফক্স নিউজকে বলেছেন, ৯/১১–এর অবশিষ্ট বন্দীরা এখন যেখানে (গুয়ান্তানামো) আছেন, সেখানে অভিবাসীদের রাখা হবে না।

এখন ট্রাম্প অভিবাসীদের ওই বন্দিশালায় রাখার পরিকল্পনা প্রকাশ করলেন। তাঁর এ পরিকল্পনাকে ‘নিষ্ঠুরতার কাজ’ বলে নিন্দা জানিয়েছে কিউবা।

হোয়াইট হাউসে বসার পর বুধবার প্রথমবারের মতো দ্বিদলীয় একটি বিলে সই করেছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। এ পদক্ষেপের ফলে মার্কিন কর্তৃপক্ষের হেফাজতে থাকা অভিবাসীদের সংখ্যা নাটকীয়ভাবে বেড়ে যেতে পারে।

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে ভাগ করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ©2024 ওয়েবসাইট এর কোনো লেখা, ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি
Desing & Developed BY ThemeNeed.com